দাদু পরিচয় দিয়ে স্কুল ছাত্রী অপহরনের চেষ্টা > জনতা ধরল অপহরণকারীকে
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার বালিয়াডাঙ্গা ইউনিয়নের বালুগ্রামে নিজেকে ‘দাদু’ পরিচয় দিয়ে তৃতীয় শ্রেণীর এক ছাত্রীকে অপহরণের চেষ্টাকালে জনতার হাতে ধরা পড়েছে অপহরণকারী। চাঞ্চল্যকর এ ঘটনাটি ঘটেছে বৃহস্পতিবার দুপুর দেড়টার দিকে।
ধরা পড়া অপহরণকারী হচ্ছে, চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর এলাকার কল্যাণপুর বাগানপাড়া গ্রামের আফসার আলীর ছেলে মফিজ উদ্দীন (৫৫)।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রগুলো জানায়, দুপুরে বালুগ্রাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেনীর ছাত্রী ও বালিয়াডাঙ্গা ইউনিয়নের পানপুর গ্রামের এনামুল হক ও তাজকেরা খাতুনের মেয়ে চাঁদমনিকে স্কুলের পথে মফিজ উদ্দীন মটর সাইকেলে তুলে নেয়ার চেষ্টা করে। ওই সময় চাঁদমনি চিৎকার শুরু করলে স্কুল শিক্ষক ও স্থানীয়রা ছুটে আসে এবং মফিজ উদ্দীনকে ধরে ফেলে। জনতার হাতে ধরা পড়ে মফিজ নিজেকে ওই ছাত্রীর দাদু দাবি করে। বিষয়টি লোকজনের সন্দেহ হলে তারা সদর থানা পুলিশকে খবর দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মফিজকে গ্রেফতার করে ও চাঁদমনিকে হেফাজতে নেয়।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর থানার এসআই কামরুল ইসলাম জানান, গ্রেফতার হওয়া মফিজ পুলিশের কাজে নিজেকে আনসার ভিডিপি’র পিসি পরিচয় দিয়েছে।
এলাকাবাসীর বরাত দিয়ে তিনি বলেন, ‘ গেল ১০/১২ দিন ধরে মফিজ ওই এলাকায় ঘোরাফেরা করে আসছিল। স্কুলের পাশে গিয়ে শিশু শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলতো। ওই সময় সে ছাত্র্রীদের ‘আমি তোমার ফুফা হই’ কিংবা ‘আমি তোমার খালু হই’ এইভাবে পরিচয় দিয়ে ‘বশে’ আনার চেষ্টা করে’।
চাঁদমনিকেও দুপুরে ‘দাদু’ পরিচয় দিয়ে বাড়িতে খেতে নিয়ে যাওয়ার প্রস্তাব দেয়। কিন্তু সে রাজি হয়নি। পরে তাকে মটর সাইকেল তোলার চেষ্টা করে বলে তিনি জানান।
এদিকে পুলিশ জানায়, চাঁদমনিকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় চাঁদমনির পিতা এনামুল হক বাদি হয়ে সদর থানায় মামলা করেছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ০৭-০৫-১৫
ধরা পড়া অপহরণকারী হচ্ছে, চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর এলাকার কল্যাণপুর বাগানপাড়া গ্রামের আফসার আলীর ছেলে মফিজ উদ্দীন (৫৫)।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রগুলো জানায়, দুপুরে বালুগ্রাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেনীর ছাত্রী ও বালিয়াডাঙ্গা ইউনিয়নের পানপুর গ্রামের এনামুল হক ও তাজকেরা খাতুনের মেয়ে চাঁদমনিকে স্কুলের পথে মফিজ উদ্দীন মটর সাইকেলে তুলে নেয়ার চেষ্টা করে। ওই সময় চাঁদমনি চিৎকার শুরু করলে স্কুল শিক্ষক ও স্থানীয়রা ছুটে আসে এবং মফিজ উদ্দীনকে ধরে ফেলে। জনতার হাতে ধরা পড়ে মফিজ নিজেকে ওই ছাত্রীর দাদু দাবি করে। বিষয়টি লোকজনের সন্দেহ হলে তারা সদর থানা পুলিশকে খবর দেয়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মফিজকে গ্রেফতার করে ও চাঁদমনিকে হেফাজতে নেয়।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর থানার এসআই কামরুল ইসলাম জানান, গ্রেফতার হওয়া মফিজ পুলিশের কাজে নিজেকে আনসার ভিডিপি’র পিসি পরিচয় দিয়েছে।
এলাকাবাসীর বরাত দিয়ে তিনি বলেন, ‘ গেল ১০/১২ দিন ধরে মফিজ ওই এলাকায় ঘোরাফেরা করে আসছিল। স্কুলের পাশে গিয়ে শিশু শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলতো। ওই সময় সে ছাত্র্রীদের ‘আমি তোমার ফুফা হই’ কিংবা ‘আমি তোমার খালু হই’ এইভাবে পরিচয় দিয়ে ‘বশে’ আনার চেষ্টা করে’।
চাঁদমনিকেও দুপুরে ‘দাদু’ পরিচয় দিয়ে বাড়িতে খেতে নিয়ে যাওয়ার প্রস্তাব দেয়। কিন্তু সে রাজি হয়নি। পরে তাকে মটর সাইকেল তোলার চেষ্টা করে বলে তিনি জানান।
এদিকে পুলিশ জানায়, চাঁদমনিকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় চাঁদমনির পিতা এনামুল হক বাদি হয়ে সদর থানায় মামলা করেছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ০৭-০৫-১৫