প্রশাসনের আশ্বাসে রাবিতে আন্দোলন থামাল ছাত্রলীগ

সাত দফা দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাসে চলমান আন্দোলন স্থগিত করে দিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) শাখা ছাত্রলীগ। মঙ্গলবার দুপুর দেড়টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি মিজানুর রহমান রানা এ ঘোষণা দেন।
এ সময় তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দ মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর মুহম্মদ মিজানউদ্দিনের সঙ্গে দেখা করেন। ভিসির সঙ্গে তাদের ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৭টি দাবি বাস্তবায়নের আশ্বাস দিয়েছেন। এজন্য চলমান আন্দোলন সাময়িক স্থগিত করা হয়েছে। যদি দ্রুত দৃশ্যমান ফলাফল না পাওয়া যায়, তাহলে আবার আন্দোলনে নামবেন বলে জানান তিনি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের প্রশাসক প্রফেসর ইলিয়াস হোসেন বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে গাছ লাগানো, পরিবহণ ব্যবস্থা উন্নতিকরণসহ ছাত্রলীগের সবগুলো দাবিই বিবেচনার যোগ্য। তারা ফলিত গণিত বিভাগে যে অনিয়মের কথা বলেছে তা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক নিয়ম মেনে খতিয়ে দেখা হবে। এ ছাড়াও একজন শিক্ষার্থীর চার বছরের শিক্ষাজীবনে একটি কোর্সে ৫ নম্বর গ্রেস প্রদানের বিষয়টিও ডিনদের সঙ্গে আলোচনা করা হবে। তাছাড়াও ২ ফেব্রুয়ারির ঘটনা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে ছাত্রলীগের কোনো নেতাকর্মীর নামে মামলা হয়ে থাকলে আমরা সেই কাগজপত্রগুলো দেখবো বলে তাদের জানিয়েছি। তবে তাদের দাবিগুলো বাস্তবায়নের জন্য আমরা তাদের কাছে সময় চেয়েছি। ধাপে ধাপে সেগুলো বাস্তবায়নের চেষ্টা করা হবে।
ভিসির সঙ্গে বৈঠককালে উপস্থিত ছিলেন ছাত্রলীগের সভাপতি মিজানুর রহমান রানা, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক খালিদ হাসান বিপ্লব, ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সাইদুল ইসলাম রুবেল।
উল্লেখ্য যে, গত ১৫ ও ১৬ এপ্রিল সাংসদ ওমর ফারুক চৌধুরী ও মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সহ অন্য নেতারা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিকে তাঁর দফতরে লাঞ্ছিত করেন। এরপর থেকে ৭ দফা দাবিতে আন্দোলন শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক, রাবি/ ২৮-০৪-১৫


সাত দফা দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাসে চলমান আন্দোলন স্থগিত করে দিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) শাখা ছাত্রলীগ। মঙ্গলবার দুপুর দেড়টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি মিজানুর রহমান রানা এ ঘোষণা দেন।
এ সময় তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দ মঙ্গলবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর মুহম্মদ মিজানউদ্দিনের সঙ্গে দেখা করেন। ভিসির সঙ্গে তাদের ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৭টি দাবি বাস্তবায়নের আশ্বাস দিয়েছেন। এজন্য চলমান আন্দোলন সাময়িক স্থগিত করা হয়েছে। যদি দ্রুত দৃশ্যমান ফলাফল না পাওয়া যায়, তাহলে আবার আন্দোলনে নামবেন বলে জানান তিনি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তরের প্রশাসক প্রফেসর ইলিয়াস হোসেন বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে গাছ লাগানো, পরিবহণ ব্যবস্থা উন্নতিকরণসহ ছাত্রলীগের সবগুলো দাবিই বিবেচনার যোগ্য। তারা ফলিত গণিত বিভাগে যে অনিয়মের কথা বলেছে তা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক নিয়ম মেনে খতিয়ে দেখা হবে। এ ছাড়াও একজন শিক্ষার্থীর চার বছরের শিক্ষাজীবনে একটি কোর্সে ৫ নম্বর গ্রেস প্রদানের বিষয়টিও ডিনদের সঙ্গে আলোচনা করা হবে। তাছাড়াও ২ ফেব্রুয়ারির ঘটনা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে ছাত্রলীগের কোনো নেতাকর্মীর নামে মামলা হয়ে থাকলে আমরা সেই কাগজপত্রগুলো দেখবো বলে তাদের জানিয়েছি। তবে তাদের দাবিগুলো বাস্তবায়নের জন্য আমরা তাদের কাছে সময় চেয়েছি। ধাপে ধাপে সেগুলো বাস্তবায়নের চেষ্টা করা হবে।
ভিসির সঙ্গে বৈঠককালে উপস্থিত ছিলেন ছাত্রলীগের সভাপতি মিজানুর রহমান রানা, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক খালিদ হাসান বিপ্লব, ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সাইদুল ইসলাম রুবেল।
উল্লেখ্য যে, গত ১৫ ও ১৬ এপ্রিল সাংসদ ওমর ফারুক চৌধুরী ও মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সহ অন্য নেতারা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিকে তাঁর দফতরে লাঞ্ছিত করেন। এরপর থেকে ৭ দফা দাবিতে আন্দোলন শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক, রাবি/ ২৮-০৪-১৫