চালুর ১ মাসের মাথায় বিকল হয়েছে সোনামসজিদ মহাসড়কের পোর্টেবল ওয়েব্রিজ
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-শিবগঞ্জ-কানসাট-সোনামসজিদ মহাসড়কের কয়লাবাড়ি নামক স্থানে সড়ক ও জনপথ বিভাগের স্থাপন করা পোর্টেবল ওয়েব্রিজ চালু হওয়ার মাত্র ১ মাস পরেই অচল হয়ে গেছে। গতবছরের ২৮ আগষ্ট সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের পোর্টেবল ওয়েব্রিজটি উদ্বোধন করেছিলেন।
সূত্র জানায়, প্রায় ৬৩ লাখ টাকা ব্যয়ে স্থাপন করা ওয়েব্রিজটি উদ্বোধনের ১ মাসের মধ্যেই অচল হয়ে পড়ে। সে সময় সড়ক ও জনপদ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সংশি¬ষ্ট বিভাগের উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি অবহিত করলে ঐ পোর্টেবল ওয়েব্রিজটি কর্তৃপক্ষ ঢাকায় নিয়ে যান। কিন্তু গত ৪ মাসেও ফিরে আসেনি সোনামসজিদের কয়লাবাড়িতে। যে উদ্দেশ্যে পোর্টেবল ওয়েব্রিজ স্থাপন করেছিল সে উদ্দেশ্য সম্পূর্ণভাবে ব্যহত হচ্ছে।
সংশ্লিষ্টরা জানায়, সোনামসজিদ স্থলবন্দর থেকে যে সমস্ত পণ্যবাহী ট্রাক দেশের অভ্যন্তরে উক্ত মহাসড়ক দিয়ে যাতায়াত করছে, সেই ট্রাকগুলিতে রাস্তার ধারণ ক্ষমতার চেয়ে দ্বিগুণ পণ্য পরিবহন করায় রাস্তার বেহাল দশার সৃষ্টি হয়েছিল। চাঁপাইনবাবগঞ্জ ট্রাক মালিক সমিতি ও মটর শ্রমিক ইউনিয়নের দাবির প্রেক্ষিতে সড়ক ও জনপথ বিভাগ রাস্তায় চলাচলকারী পণ্যবাহী ট্রাকগুলিকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্যই এক্সেল লোড কন্ট্রোল স্টেশন চালু করেছিল। সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী জানান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-শিবগঞ্জ-সোনামসজিদ মহাসড়কের ৬ চাকার ট্রাকগুলিতে ১৫ টন এবং ১০ চাকার গাড়িগুলিতে সাড়ে ২২ মে.টন পণ্য পরিবহন করার জন্য উক্ত সড়কের বিভিন্ন স্থানে সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে বলা হলেও ট্রাক চালকেরা ৪০/৪৫ টন পর্যন্ত পণ্য পরিবহন করে থাকে। ফলে উক্ত সড়কের বিভিন্ন স্থানে রাস্তায় ফাটল, দেবে যাচ্ছে রাস্তা, এমনকি বিভিন্ন স্থানে খাদের সৃষ্টি হচ্ছে। তিনি জানা, এ সমস্ত ৪০/৪৫ টন পণ্য পরিবহনকারী ট্রাকগুলি শুধুমাত্র উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন জেলায় পরিবহন করছে। এ অতিরিক্ত পণ্য পরিবহনের কারণে চাঁপাইনবাবগঞ্জের মহানন্দা সেতুও হুমকির মুখে। তাছাড়া ছোট ছোট কালভাটগুলি প্রায় ভেঙ্গে পড়ছে অতিরিক্ত পণ্য পরিবহনের কারণে।
এদিকে, সোনামসজিদের কয়লাবাড়িতে যে পোর্টেবল ওয়েব্রিজ স্থাপন করা হয়েছিল তা ৪০ টন পর্যন্ত ওজন করার ক্ষমতা ছিল। কিন্তু পোর্টেবল ওয়েব্রিজের উপর দিয়ে ৫০ থেকে ৫৫ টনের গাড়ি ওজন করার কারণেই ঐ পোর্টেবল ওয়েব্রিজটি নষ্ট হয়ে যায় বলে সংশি¬ষ্ট বিভাগের একজন কর্মকর্তা জানান। গত ৪ মাস থেকে ঐ ওয়েব্রিজ বিকল হয়ে যাওয়ার পর সোনামসজিদ স্থলবন্দর থেকে আবারও শুরু হয়েছে ৫০/৫৫ টনের গাড়ি চলাচল করতে। ফলে চাঁপাইনবাবগঞ্জ-সোনামসজিদ মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে আবারও খালখন্দের সৃষ্টি হচ্ছে। প্রেক্ষিতে স্থানীয়রা দ্রুত পোর্টেবল ওয়েব্রিজ মেরামত করে পুণঃস্থাপনের দাবি জানিয়েছেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ বিশেষ প্রতিবেদক, শিবগঞ্জ/ ০৩-০২-১৫
সূত্র জানায়, প্রায় ৬৩ লাখ টাকা ব্যয়ে স্থাপন করা ওয়েব্রিজটি উদ্বোধনের ১ মাসের মধ্যেই অচল হয়ে পড়ে। সে সময় সড়ক ও জনপদ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী সংশি¬ষ্ট বিভাগের উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি অবহিত করলে ঐ পোর্টেবল ওয়েব্রিজটি কর্তৃপক্ষ ঢাকায় নিয়ে যান। কিন্তু গত ৪ মাসেও ফিরে আসেনি সোনামসজিদের কয়লাবাড়িতে। যে উদ্দেশ্যে পোর্টেবল ওয়েব্রিজ স্থাপন করেছিল সে উদ্দেশ্য সম্পূর্ণভাবে ব্যহত হচ্ছে।
সংশ্লিষ্টরা জানায়, সোনামসজিদ স্থলবন্দর থেকে যে সমস্ত পণ্যবাহী ট্রাক দেশের অভ্যন্তরে উক্ত মহাসড়ক দিয়ে যাতায়াত করছে, সেই ট্রাকগুলিতে রাস্তার ধারণ ক্ষমতার চেয়ে দ্বিগুণ পণ্য পরিবহন করায় রাস্তার বেহাল দশার সৃষ্টি হয়েছিল। চাঁপাইনবাবগঞ্জ ট্রাক মালিক সমিতি ও মটর শ্রমিক ইউনিয়নের দাবির প্রেক্ষিতে সড়ক ও জনপথ বিভাগ রাস্তায় চলাচলকারী পণ্যবাহী ট্রাকগুলিকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্যই এক্সেল লোড কন্ট্রোল স্টেশন চালু করেছিল। সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী জানান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-শিবগঞ্জ-সোনামসজিদ মহাসড়কের ৬ চাকার ট্রাকগুলিতে ১৫ টন এবং ১০ চাকার গাড়িগুলিতে সাড়ে ২২ মে.টন পণ্য পরিবহন করার জন্য উক্ত সড়কের বিভিন্ন স্থানে সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে বলা হলেও ট্রাক চালকেরা ৪০/৪৫ টন পর্যন্ত পণ্য পরিবহন করে থাকে। ফলে উক্ত সড়কের বিভিন্ন স্থানে রাস্তায় ফাটল, দেবে যাচ্ছে রাস্তা, এমনকি বিভিন্ন স্থানে খাদের সৃষ্টি হচ্ছে। তিনি জানা, এ সমস্ত ৪০/৪৫ টন পণ্য পরিবহনকারী ট্রাকগুলি শুধুমাত্র উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন জেলায় পরিবহন করছে। এ অতিরিক্ত পণ্য পরিবহনের কারণে চাঁপাইনবাবগঞ্জের মহানন্দা সেতুও হুমকির মুখে। তাছাড়া ছোট ছোট কালভাটগুলি প্রায় ভেঙ্গে পড়ছে অতিরিক্ত পণ্য পরিবহনের কারণে।
এদিকে, সোনামসজিদের কয়লাবাড়িতে যে পোর্টেবল ওয়েব্রিজ স্থাপন করা হয়েছিল তা ৪০ টন পর্যন্ত ওজন করার ক্ষমতা ছিল। কিন্তু পোর্টেবল ওয়েব্রিজের উপর দিয়ে ৫০ থেকে ৫৫ টনের গাড়ি ওজন করার কারণেই ঐ পোর্টেবল ওয়েব্রিজটি নষ্ট হয়ে যায় বলে সংশি¬ষ্ট বিভাগের একজন কর্মকর্তা জানান। গত ৪ মাস থেকে ঐ ওয়েব্রিজ বিকল হয়ে যাওয়ার পর সোনামসজিদ স্থলবন্দর থেকে আবারও শুরু হয়েছে ৫০/৫৫ টনের গাড়ি চলাচল করতে। ফলে চাঁপাইনবাবগঞ্জ-সোনামসজিদ মহাসড়কের বিভিন্ন স্থানে আবারও খালখন্দের সৃষ্টি হচ্ছে। প্রেক্ষিতে স্থানীয়রা দ্রুত পোর্টেবল ওয়েব্রিজ মেরামত করে পুণঃস্থাপনের দাবি জানিয়েছেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ বিশেষ প্রতিবেদক, শিবগঞ্জ/ ০৩-০২-১৫