ওসি’র বিরুদ্ধে কোটি টাকার মামলা হয়েছে, হয়নি!
চাঁপাইনবাবগঞ্জে সদর মডেল থানায় মানব পাচার বিষয়ে মামলা করতে গিয়ে সদর থানার ওসির হাতে লাঞ্ছিত আইনজীবি রইশউদ্দিনের দাখিল করা মানহানির মামলা নিয়ে ধ্রুমজাল সৃষ্টি হয়েছে। বাদিসহ আইনজীবিদের একাংশ প্রসেস অনুযায়ী মামলা হয়েছে বললেও বেশ কিছু আইনজীবি বলেছেন মামলা হয়নি। এ সংক্রান্ত কোন মামলা নথিভুক্ত হয়নি।
আইনজীবি সমিতি সূত্র জানিয়েছে, এর আগে আইনজীবি সমিতি’র সাধারণ সম্পাদক আলী আওয়াল বাউলের বাদিত্তে আমলী আদালত (ক) অঞ্চলে একটি মামলা হওয়ার পর ঘটনার শিকার আইনজীবি রইশউদ্দীনের বাদিত্বে নতুন মামলা দায়েরের উদ্যোগ নেয়া হয়। সে মোতাবেক আইনজীবি গোলাম মোস্তফাকে প্রধান আইনজীবি নিযুক্ত করে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ জসীমউদ্দিনের বিরুদ্ধে সোমবার বিকেলে চাঁপাইনবাবগঞ্জ যুগ্ম জেলা জজ-১ অনুপ কুমারের আদালতে দেওয়ানী আইনে এক কোটি টাকার একটি মানহানি মোকদ্দমা দাখিল করা হয়।
ওই সূত্র জানায়, মোকদ্দমাটি দাখিল করা হলেও এক কোটি টাকার মানহানির মামলায় যে পরিমাণ অর্থের (প্রায় ৪৭ হাজার টাকা) কোর্ট ফি জমা দেয়ার বিধান রয়েছে তা দেয়া হয়নি।
এ ব্যাপারে মামলা বাদি রইশ উদ্দীনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, মামলা দায়েরের যথাযথ প্রসেস অনুসরণ করেই মামলা দায়ের করা হয়েছে। তবে, আদালত কোন সিদ্ধান্ত জানায়নি। কোর্ট ফি জমা না দেয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, মামলা নথিভুক্ত করে আদালত সিদ্ধান্ত জানালে কোর্ট ফি জমা দেয়া হবে।
তিনি জানান, মামলার এজাহারে অভিযোগ করা হয়েছে, গত ২৫ নভেম্বর (মঙ্গলবার) তিনি জেলা ও দায়রা জজ আদালতে মানব পাচার বিষয়ে একটি মামলা দায়েরের জন্য আবেদন জানান। প্রেক্ষিতে বিজ্ঞ জেলা ও দায়রা জজ মামলাটি থানায় দায়েরের পরামর্শ দেন। আদালতের পরামর্শে তিনি ২৬ নভেম্বর বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর মডেল থানায় ওই মামলাটি দায়ের করতে গেলে ওসি জসীমউদ্দিন তাকে গালিগালাজ করেন এবং শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে থানা হাজতে আটকে রাখে।
এদিকে, ওসি’র বিরুদ্ধে কোটি টাকার মামলা দায়ের প্রসঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করেছেন বেশ কয়েকজন আইনজীবি। তারা প্রশ্ন তোলেন, কোর্ট ফি জমা না দিলে মানহানির মামলা হয় কিভাবে। এমনকি ওই আইনজীবিরা বলেন, সোমবার (১ ডিসেম্বর) জজ আদালত ছুটি হয়ে গেছে। ওই ছুটির দিনে মামলা দায়েরের কথা বলে হয়েছে। এটাও প্রশ্ন বিদ্ধ।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ০২-১২-২০১৪
আইনজীবি সমিতি সূত্র জানিয়েছে, এর আগে আইনজীবি সমিতি’র সাধারণ সম্পাদক আলী আওয়াল বাউলের বাদিত্তে আমলী আদালত (ক) অঞ্চলে একটি মামলা হওয়ার পর ঘটনার শিকার আইনজীবি রইশউদ্দীনের বাদিত্বে নতুন মামলা দায়েরের উদ্যোগ নেয়া হয়। সে মোতাবেক আইনজীবি গোলাম মোস্তফাকে প্রধান আইনজীবি নিযুক্ত করে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ জসীমউদ্দিনের বিরুদ্ধে সোমবার বিকেলে চাঁপাইনবাবগঞ্জ যুগ্ম জেলা জজ-১ অনুপ কুমারের আদালতে দেওয়ানী আইনে এক কোটি টাকার একটি মানহানি মোকদ্দমা দাখিল করা হয়।
ওই সূত্র জানায়, মোকদ্দমাটি দাখিল করা হলেও এক কোটি টাকার মানহানির মামলায় যে পরিমাণ অর্থের (প্রায় ৪৭ হাজার টাকা) কোর্ট ফি জমা দেয়ার বিধান রয়েছে তা দেয়া হয়নি।
এ ব্যাপারে মামলা বাদি রইশ উদ্দীনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, মামলা দায়েরের যথাযথ প্রসেস অনুসরণ করেই মামলা দায়ের করা হয়েছে। তবে, আদালত কোন সিদ্ধান্ত জানায়নি। কোর্ট ফি জমা না দেয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, মামলা নথিভুক্ত করে আদালত সিদ্ধান্ত জানালে কোর্ট ফি জমা দেয়া হবে।
তিনি জানান, মামলার এজাহারে অভিযোগ করা হয়েছে, গত ২৫ নভেম্বর (মঙ্গলবার) তিনি জেলা ও দায়রা জজ আদালতে মানব পাচার বিষয়ে একটি মামলা দায়েরের জন্য আবেদন জানান। প্রেক্ষিতে বিজ্ঞ জেলা ও দায়রা জজ মামলাটি থানায় দায়েরের পরামর্শ দেন। আদালতের পরামর্শে তিনি ২৬ নভেম্বর বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর মডেল থানায় ওই মামলাটি দায়ের করতে গেলে ওসি জসীমউদ্দিন তাকে গালিগালাজ করেন এবং শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে থানা হাজতে আটকে রাখে।
এদিকে, ওসি’র বিরুদ্ধে কোটি টাকার মামলা দায়ের প্রসঙ্গে ভিন্নমত পোষণ করেছেন বেশ কয়েকজন আইনজীবি। তারা প্রশ্ন তোলেন, কোর্ট ফি জমা না দিলে মানহানির মামলা হয় কিভাবে। এমনকি ওই আইনজীবিরা বলেন, সোমবার (১ ডিসেম্বর) জজ আদালত ছুটি হয়ে গেছে। ওই ছুটির দিনে মামলা দায়েরের কথা বলে হয়েছে। এটাও প্রশ্ন বিদ্ধ।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ০২-১২-২০১৪