ভোলাহাটে আম ও আমজাতপণ্যের রপ্তানীর সম্ভাবনা শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বক্তারা বলেছেন, আম চাঁপাইনবাবগঞ্জ তথা দেশের প্রধান অর্থকরি ফল। সেই আমে অতিমাত্রায় রাসায়নিক দ্রব্য প্রয়োগ করা হচ্ছে। এর ফলে স্বাস্থ্য ঝুঁকির পাশাপাশি আম গাছের ভয়াবহ ক্ষতি হচ্ছে। অনেক গাছ ইতোমধ্যে শুকিয়ে গেছে। গুণগতমান বজায় না থাকায় বিদেশেও আম রপ্তানী করা যাচ্ছেনা। অথচ, আন্তর্জাতিক বাজারের চাহিদা অনুযায়ি গুণগত মান বজায় রেখে আম উৎপাদন করা গেলে দেশের চাহিদা মিটিয়ে আন্তর্জাতিক বাজারেও রপ্তানী করে বিশাল অংকের বৈদেশিক মুদ্রা আয় করা সম্ভব। তারা বলেন, আম উৎপাদনকারী দেশ গুলোর মধ্যে বাংলাদেশ নবম স্থানে থাকলেও রপ্তানীর ক্ষেত্রে বাংলাদেশের কোন স্থান নেই। কারণ, বাংলাদেশে উৎপাদিত আম মধ্যপ্রাচ্যের দেশ গুলোতে কর্মরত বাংলাদেশীদের জন্য রপ্তানী করা গেলেও ইউরোপ বা অন্যান্য দেশে রপ্তানী করতে হলে যেভাবে আম উৎপাদন, গাছ থেকে আম পাড়ার পর সংগ্রহ, প্যাকেটিং ও বাজারজাতকরণ করা হয় তাতে আমের গুণগত মান বজায় থাকেনা। তারা বলেন, বর্তমানে দেশে প্রায় ৯ লাখ মেট্রিক টন আম উৎপাদন হয় যা দেশে ব্যবহারযোগ্য হলেও বিদেশে রপ্তানীযোগ্য নয়। গত বুধবার চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাট আম ফাউন্ডেশনে ‘রপ্তানীযোগ্য আম উৎপাদন বৃদ্ধির কলাকৌশল, আম সংগ্রহত্তোর ব্যবস্থাপনা ও আমজাতপণ্যের রপ্তানীর সম্ভাবনা’ শীর্ষক এক কর্মশালায় বক্তারা এ সব কথা বলেন।
এগ্রো প্রডাক্ট বিজনেস প্রমোশন কাউন্সিলের সার্বিক সহযোগিতায় ভোলাহাট আম ফাউন্ডেশন মিলনায়তনে বাংলাদেশ ম্যাংগো প্রডিউসার মার্চেন্টস্ এ্যাসোসিয়েশন এই কর্মশালার আয়োজন করে। কর্মশালায় প্রধান আতিথির বক্তব্য রাখেন, ভোলাহাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী জিয়াউল বাসেত। বাংলাদেশ ম্যাংগো প্রডিউসার মার্চেন্টস্ এ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মনিরুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, ভোলাহাট উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান লোকমান আলী, আম ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক মোজাম্মেল হক চুটু, এগ্রো প্রডাক্ট বিজনেস প্রমোশন কাউন্সিলের সহকারী নির্বাহী কর্মকর্তা আনিসুর রহমান।
কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন, আঞ্চলিক উদ্যান তত্ত্বগবেষণা কেন্দ্রের উর্দ্ধতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. জমির উদ্দিন, উর্দ্ধতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. সরফ উদ্দিন, উর্দ্ধতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোশারফ হোসেন।
কর্মালায় জানানো হয়, বিষমুক্ত আম উৎপাদনের উপর গুরুত্বারোপ করেন। কর্মশালায় ভোলাহাট উপজেলার বিশিষ্ট আম বাগান মালিক, আম ব্যবসায়ি, আম চাষী ও কৃষি বিভাগের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তারাঅংশগ্রহণ করেন।
এগ্রো প্রডাক্ট বিজনেস প্রমোশন কাউন্সিলের সার্বিক সহযোগিতায় ভোলাহাট আম ফাউন্ডেশন মিলনায়তনে বাংলাদেশ ম্যাংগো প্রডিউসার মার্চেন্টস্ এ্যাসোসিয়েশন এই কর্মশালার আয়োজন করে। কর্মশালায় প্রধান আতিথির বক্তব্য রাখেন, ভোলাহাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী জিয়াউল বাসেত। বাংলাদেশ ম্যাংগো প্রডিউসার মার্চেন্টস্ এ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মনিরুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, ভোলাহাট উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান লোকমান আলী, আম ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক মোজাম্মেল হক চুটু, এগ্রো প্রডাক্ট বিজনেস প্রমোশন কাউন্সিলের সহকারী নির্বাহী কর্মকর্তা আনিসুর রহমান।
কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন, আঞ্চলিক উদ্যান তত্ত্বগবেষণা কেন্দ্রের উর্দ্ধতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. জমির উদ্দিন, উর্দ্ধতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. সরফ উদ্দিন, উর্দ্ধতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোশারফ হোসেন।
কর্মালায় জানানো হয়, বিষমুক্ত আম উৎপাদনের উপর গুরুত্বারোপ করেন। কর্মশালায় ভোলাহাট উপজেলার বিশিষ্ট আম বাগান মালিক, আম ব্যবসায়ি, আম চাষী ও কৃষি বিভাগের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তারাঅংশগ্রহণ করেন।