কোটি টাকা আয় শিক্ষিত বেকার যুব যুবতিদের
সরকারের ভিশন ২০২১ বাসত্মবায়ন কর্মসুচির অংশ হিসেবে সারা দেশে স্থাপন হওয়া ইউনিয়ন তথ্য সেবা কেন্দ্রগুলো চাঁপাইনবাবগঞ্জের কেন্দ্রগুলোও বেশ আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। সাধারণ মানুষের তথ্য পাওয়ার অধিকার নিশ্চিত করার পাশাপাশি কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হয়েছে বহু শিক্ষিত বেকার যুব যুবতির। চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৫ উপজেলার তথ্য সেবা কেন্দ্রগুলো থেকে তারা ইতোমধ্যে কোটি টাকা আয় করছেন।
জেলা প্রশাসন সূত্র জানিয়েছে, তৃণমূল পর্যায়ের মানুষের কাছে তথ্য সেবা পৌছে দেয়ার লড়্গে ২০১০ সালের ১১ নভেম্বর চাঁপাইনবাগঞ্জের ৪৫টি ইউনিয়নে ৪৫ টি তথ্য সেবা কেন্দ্রর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়। তথ্য সেবা কেন্দ্রগুলোয় কম্পিউটার কম্পোজ, বিভিন্ন সরকারি ফরম সরবরাহ, জমির খতিয়ানের আবেদন ও সরবরাহ, বিদ্যুৎ বিল প্রদান, ইন্টারনেট এবং ইমেলসহ ৫৭ প্রকার সুবিধা দেয়া হচ্ছে সাধারণ মানুষকে। একেবারে হাতের কাছেই প্রযুক্তি সেবা পেয়ে খুশি তৃণমুলের মানুষ। চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার বারোঘরিয়া ইউনিয়নের চামাগ্রামের মরিয়ম বেগম বলেন, এখানে আইস্যা হামরা ম্যালায় উপকার পায়। ইসকুলে ছ্যালা পিল্যাদের ভর্তির লাইগ্যা জন্মনিবন্ধন লাগবে। ভাইব্যাছিনু মেম্বারের কাছে যাইতে হোবে, চেয়ারমেনের কাছে যাইতে হোবে। মনে হয় ম্যালাই ঘুরতে হোবে। কিন' না এখ্যানে আইস্যা খুব সহজেই পাইয়্যা গেনু। এখানকার সেবা দেয়া দেখ্যা হামার খুবই ভাল লাগছে।’
প্রত্যানত্ম এলাকার মানুষকে তথ্য সেবার দেয়ার পাশাপাশি বহু শিড়্গিত বেকার যুব যুবতির কর্মসংস'ানের সৃষ্টি হয়েছে। চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৫ উপজেলার ৫৪ জন যুবক ও ৩৪ জন যুবতি সর্বমোট ৮৮ জন উদ্যোক্তা সরকারের নির্ধারিত প্রশিড়্গণ নিয়ে ইউনিয়ন তথ্য সেবা কেন্দ্রগুলো এখন বেশ ভালই আয় করছেন।াঁপাইনবাবগঞ্জের বারোঘরিয়া তথ্য সেবা কেন্দ্রের উদ্যোক্তা মেহেদী হাসান বলেন, আমি আগে বেকার ছিলাম। এখানে উদ্যোক্ত হিসেবে কাজ শুরম্ন করে ভালই ইনকাম হচ্ছে। শুধু আমার নয়, যখন কাজের চাপ বেশি থাকে তখন এলাকার অন্যান্য শিড়্গিত বেকার যুবক যুবতিদের কাজে লাগাই। আমার মত তারাও ইনকাম করে।
একই ইউনিয়নের সচিব মুকুল আলী অন্যান্য সেবা প্রদানের পাশাপাশি জনসচেতনাতেও কাজ করছে সেবা কেন্দ্রগুলো।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের জেলা প্রশাসক সরদার সরাফত আলী জানান, উদ্বোধনের পর থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জের বিসত্মৃর্ণ চরাঞ্চলে বিদ্যুৎ সংযোগ না থাকা, মোবাইলের নেটওয়ার্ক সমস্যাসহ বেশ কিছু প্রতিকুলতার পরেও জেলায় সফলতার সঙ্গে পরিচালিত হচ্ছে ইউনিয়ন তথ্য সেবা কেন্দ্রগুলো। এ পর্যনত্ম চাঁপাইনবাবগঞ্জের দেড় লড়্গ ব্যক্তিকে তথ্য সেবা প্রদান করাসহ ৭৫ হাজার খতিয়ান জনগনকে সরবরাহ করা হয়েছে কেন্দ্রগুলো থেকে। অথচ মানুষকে আগে জমির খতিয়ান তুলতে দিনের পর দিন ঘুরতে হতো। এখন আমরা মাত্র ৭২ ঘন্টার মধ্যেই তা সরবরাহ করছি। তিনি জানান, ইউনিয়ন তথ্য সেবা কেন্দ্রগুলো থেকে এ পর্যনত্ম এক কোটি টাকা আয় হয়েছে। যা উদ্যোক্তারা তাদের ব্যক্তিগত কাজে লাগিয়েছেন।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ভিশন ২০-২১ রূপকল্প বা ডিটিটাল বাংলাদেশ বিনির্মানে সরকার যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছে তাতে অনেক আগেই কাঙ্খিত সাফল্য পাওয়া যাবে এবং জনগন পাবেন অধিকতর উন্নত সেবা বলে তিনি মনে করেন।
ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণ সরকারের এই যুগানত্মকারী পদড়্গেপের কল্যাণে তৃণমূলের মানুষ যে সেবা পাচ্ছেন তাতে তাদের মাঝে আশার আলো সৃষ্টি হয়েছে। পাশাপাশি স্বচ্ছলতা এসেছে কর্মসংস'ান সৃষ্টি হওয়া বেকার যুব যুবতিদের পরিবারে।
জেলা প্রশাসন সূত্র জানিয়েছে, তৃণমূল পর্যায়ের মানুষের কাছে তথ্য সেবা পৌছে দেয়ার লড়্গে ২০১০ সালের ১১ নভেম্বর চাঁপাইনবাগঞ্জের ৪৫টি ইউনিয়নে ৪৫ টি তথ্য সেবা কেন্দ্রর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়। তথ্য সেবা কেন্দ্রগুলোয় কম্পিউটার কম্পোজ, বিভিন্ন সরকারি ফরম সরবরাহ, জমির খতিয়ানের আবেদন ও সরবরাহ, বিদ্যুৎ বিল প্রদান, ইন্টারনেট এবং ইমেলসহ ৫৭ প্রকার সুবিধা দেয়া হচ্ছে সাধারণ মানুষকে। একেবারে হাতের কাছেই প্রযুক্তি সেবা পেয়ে খুশি তৃণমুলের মানুষ। চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার বারোঘরিয়া ইউনিয়নের চামাগ্রামের মরিয়ম বেগম বলেন, এখানে আইস্যা হামরা ম্যালায় উপকার পায়। ইসকুলে ছ্যালা পিল্যাদের ভর্তির লাইগ্যা জন্মনিবন্ধন লাগবে। ভাইব্যাছিনু মেম্বারের কাছে যাইতে হোবে, চেয়ারমেনের কাছে যাইতে হোবে। মনে হয় ম্যালাই ঘুরতে হোবে। কিন' না এখ্যানে আইস্যা খুব সহজেই পাইয়্যা গেনু। এখানকার সেবা দেয়া দেখ্যা হামার খুবই ভাল লাগছে।’
প্রত্যানত্ম এলাকার মানুষকে তথ্য সেবার দেয়ার পাশাপাশি বহু শিড়্গিত বেকার যুব যুবতির কর্মসংস'ানের সৃষ্টি হয়েছে। চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৫ উপজেলার ৫৪ জন যুবক ও ৩৪ জন যুবতি সর্বমোট ৮৮ জন উদ্যোক্তা সরকারের নির্ধারিত প্রশিড়্গণ নিয়ে ইউনিয়ন তথ্য সেবা কেন্দ্রগুলো এখন বেশ ভালই আয় করছেন।াঁপাইনবাবগঞ্জের বারোঘরিয়া তথ্য সেবা কেন্দ্রের উদ্যোক্তা মেহেদী হাসান বলেন, আমি আগে বেকার ছিলাম। এখানে উদ্যোক্ত হিসেবে কাজ শুরম্ন করে ভালই ইনকাম হচ্ছে। শুধু আমার নয়, যখন কাজের চাপ বেশি থাকে তখন এলাকার অন্যান্য শিড়্গিত বেকার যুবক যুবতিদের কাজে লাগাই। আমার মত তারাও ইনকাম করে।
একই ইউনিয়নের সচিব মুকুল আলী অন্যান্য সেবা প্রদানের পাশাপাশি জনসচেতনাতেও কাজ করছে সেবা কেন্দ্রগুলো।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের জেলা প্রশাসক সরদার সরাফত আলী জানান, উদ্বোধনের পর থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জের বিসত্মৃর্ণ চরাঞ্চলে বিদ্যুৎ সংযোগ না থাকা, মোবাইলের নেটওয়ার্ক সমস্যাসহ বেশ কিছু প্রতিকুলতার পরেও জেলায় সফলতার সঙ্গে পরিচালিত হচ্ছে ইউনিয়ন তথ্য সেবা কেন্দ্রগুলো। এ পর্যনত্ম চাঁপাইনবাবগঞ্জের দেড় লড়্গ ব্যক্তিকে তথ্য সেবা প্রদান করাসহ ৭৫ হাজার খতিয়ান জনগনকে সরবরাহ করা হয়েছে কেন্দ্রগুলো থেকে। অথচ মানুষকে আগে জমির খতিয়ান তুলতে দিনের পর দিন ঘুরতে হতো। এখন আমরা মাত্র ৭২ ঘন্টার মধ্যেই তা সরবরাহ করছি। তিনি জানান, ইউনিয়ন তথ্য সেবা কেন্দ্রগুলো থেকে এ পর্যনত্ম এক কোটি টাকা আয় হয়েছে। যা উদ্যোক্তারা তাদের ব্যক্তিগত কাজে লাগিয়েছেন।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ভিশন ২০-২১ রূপকল্প বা ডিটিটাল বাংলাদেশ বিনির্মানে সরকার যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছে তাতে অনেক আগেই কাঙ্খিত সাফল্য পাওয়া যাবে এবং জনগন পাবেন অধিকতর উন্নত সেবা বলে তিনি মনে করেন।
ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণ সরকারের এই যুগানত্মকারী পদড়্গেপের কল্যাণে তৃণমূলের মানুষ যে সেবা পাচ্ছেন তাতে তাদের মাঝে আশার আলো সৃষ্টি হয়েছে। পাশাপাশি স্বচ্ছলতা এসেছে কর্মসংস'ান সৃষ্টি হওয়া বেকার যুব যুবতিদের পরিবারে।